বাসুদেব ইউনিয়নের ভূ-প্রকৃতি ও ভৌগলিক অবস্থান এই ইউনিয়নের মানুষের ভাষা ও সংস্কৃতি গঠনে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এই ইউনিয়নের চার থেকে পাঁচ কিলোমিটার পূর্বে ঘিরে রয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য, চট্টগ্রাম বিভাগের অন্যান্য উপজেলাসমূহ। এখানে ভাষার মূল বৈশিষ্ট্য বাংলাদেশের অন্যান্য ইউনিয়ন বা উপজেলার মতই, তবুও কিছুটা বৈচিত্র্য খুঁজে পাওয়া যায়। যেমন কথ্য ভাষায় মহাপ্রাণধ্বনি অনেকাংশে অনুপস্থিত, অর্থাৎ ভাষা সহজীকরণের প্রবণতা রয়েছে। বাসুদেব ইউনিয়ন তথা উপজেলার আঞ্চলিক ভাষার সাথে সন্নিহিত ব্রাহ্মণবাড়ীয়া, ঢাকার ভাষার অনেকটা সাযুজ্য রয়েছে। তিতাস নদীর গতিপ্রকৃতি বাসুদেব ইউনিয়নের মানুষের আচার-আচরণ, খাদ্যাভ্যাস, ভাষা, সংস্কৃতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
এই এলাকার ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায় যে বাসুদেব ইউনিয়নের সভ্যতা বহুপ্রাচীন। এই এলাকায় প্রাপ্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন প্রাচীন সভ্যতার বাহক হিসেবে দেদীপ্যমান।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস